ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল বহুকাল ধরে জ্ঞান ও ন্যায়ভিত্তিক একটি সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আত্মনিবেদিত। জ্ঞানমেলা সিরিজ নামে হেলাল যেসব বইপত্র প্রকাশ করছে, তা সুস্থ ও সমৃদ্ধ জীবন লাভের পথে আমাদের সবাইকে এগিয়ে দেবে বলে আমার বিশ্বাস। (জুন ২০১৪) - এমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ব্যতিক্রমী ও সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব এম হেলাল; সততা-মানবতা-ন্যায়বিচার-জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমৃদ্ধি সম্পর্কে যার রয়েছে অসাধারণ জ্ঞান ও দূরদৃষ্টি। হেলাল চমৎকার একজন লেখক এবং বিদগ্ধ সম্পাদক। ভিশনারী সমাজ-সংগঠক হেলাল শুধু আধুনিক বাংলাদেশের জন্যই কাজ করেন না, কাজ করেন বিশ্ব পরিবর্তনেও। (অক্টোবর ২০০৯)
বিস্তারিত পড়তে-> - জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, চেয়ারম্যান, জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটি
সমাজ ও সভ্যতাকে বয়ে নেবার মত বহু মানুষ দেখা যায়, কিন্তু এগিয়ে নেবার জন্য এম হেলাল -এর মত ডায়নামিক ও সৃজনশীল সামাজিক যোদ্ধা বিরল। ব্যক্তি স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও বিশ্বশান্তির দূত এবং উচ্চকন্ঠ এম হেলাল সুদীর্ঘ তিন দশক থেকে একচ্ছত্রভাবে আমার বিশেষ ভালোবাসা ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে। (এপ্রিল ২০০৬) - প্রফেসর ড. আশরাফ সিদ্দীকী, শিক্ষাবিদ-গবেষক-সাহিত্যিক ও গ্রন্থকার
ব্যতিক্রমী সৃজনশীল সমাজ সংগঠক ও চিন্তাশীল ব্যক্তিত্ব এম হেলাল। অনুজ হিসেবে তাকে দীর্ঘদিন অবলোকনে এ বিশ্বাস আমার জন্মেছে যে, পরবর্তী প্রজন্মের প্রগতিশীলরা তার কর্ম ও দর্শন নিয়ে গবেষণা করতে প্রলুব্ধ হবে। (মার্চ ২০০৩) - প্রফেসর ড. মযহারুল ইসলাম, সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রথম মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ হল ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলাম বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন
ও বর্তমান ছাত্রদের সাথে প্রায়শঃই আমার আলাপ হয়। কিন্তু হেলালের মত সৎ, সৃজনশীল
ও কর্মদ্যোগী ছাত্র সংগঠক কদাচিৎ দেখা যায়। হেলাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও সুনাম বৃদ্ধির কাজ করছে। (সেপ্টেম্বর ১৯৮৪) - বিচারপতি আব্দুর রহমান চৌধুরী
সলিমুল্লাহ হলের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক হেলালকে দেখলেই আমার মনে পড়ে যায় কলকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজে থাকাকালীন আমার সাহিত্যকর্মের কথা। তার মত আমিও সেখানে এনুয়াল ম্যাগাজিন বের করেছি। হেলাল এ যুগের তরুণদের সংগঠিত ও সংস্কৃতিবান করছে দেখে আমি আশান্বিত। (১৯৮৪) - বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী, সাবেক প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি ও ভিসি
ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল সমাজ কল্যাণমূলক কার্যক্রমে অনেকদূর এগিয়েছে, আশা করি সামনে আরও এগুবে। ক্যাম্পাস’র প্ল্যাটফরমে পরিচালিত তার সপ্রতিভ ও উদ্ভাবনী কার্যক্রম দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর হবে বলে আমার বিশ্বাস এবং তাতে আমিও তার শিক্ষক হিসেবে খুশী হব। (আগস্ট ২০০৫) - প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি
বাংলাদেশের সফল উদ্যোক্তাদের তালিকা করা হলে সে তালিকার শীর্ষস্থানে থাকবে এম হেলাল’র নাম। (জুন ২০০৮) - প্রফেসর ড. সৈয়দ রাশিদুল হাসান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর এবং এশিয়াটিক সোসাইটির জেনারেল সেক্রেটারী
যারা মানুষের জয়গান গান, যারা মানুষকে ভালোবাসেন, মানুষের মুক্তি যারা চান
-এম হেলাল তাদেরই একজন। (জুন ২০০৮) - প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর এবং বর্তমানে গ্রীন ইউনিভার্সিটির ভিসি
ক্যাম্পাস’র মহাসচিব এম হেলাল বহুপূর্ব থেকেই
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ফাউন্ডেশন তৈরি করেছেন। (জুলাই ২০০৭) - প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, ভিসি, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি
আলোকিত জাতি গড়ার পূর্বশর্ত হিসেবে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে কঠিন কর্মসূচি নিয়ে কাজ করছেন এম হেলাল। আমরা যা করতে পারিনি, হেলাল তা করে দেখিয়েছেন। (মার্চ ২০১২) - প্রফেসর ড. খন্দকার বজলুল হক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
এম হেলাল দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নেয়ার কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ। তিনি বিরামহীনভাবে আলোকিত জাতি গঠনে কাজ করে যাচ্ছেন। এজন্য আমাদের সবাইকে তার সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে হবে। (ডিসেম্বর ২০০৮) - প্রফেসর মনিরুল হক, ভিসি, দারুল ইহসান ইউনিভার্সিট
প্রকৃত দেশপ্রেমিক তথা জাতির জন্য নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তির সংখ্যা বরাবরই কম। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল সেরূপ জনদরদী ও দেশপ্রেমী ব্যক্তিদের অন্যতম। (সেপ্টেম্বর ২০০৪) - প্রফেসর ড. বজলুল মবিন চৌধুরী, ভাইস-চ্যান্সেলর, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি
ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল’র লেখনীতে উঠে আসে সুস্থতা ও শতায়ুলাভে প্রাকৃতিক চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতি, আত্মোন্নয়নের নানা কলাকৌশল, উন্নত বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার কারণ ইত্যাদি -যা আলোকিত জাতি গঠনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। (অক্টোবর ২০১২) - প্রফেসর ড. এম আনোয়ার হোসেন, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ভিসি
ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল দীর্ঘদিন থেকে সামাজিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। ন্যায়ভিত্তিক ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ার উদ্দেশ্যে তাঁর গৃহীত নানা কার্যক্রম রোল মডেলের ভূমিকা পালন করছে। (ফেব্রুয়ারী ২০১০) - প্রফেসর ড. এম এ আজিজ, ভাইস-চ্যান্সেলর, ইউআইটিএস
আমরা সবাই যেকোনো কাজ শুরু করি, শেষ করি না। কিন্তু সমাজসেবী হেলাল তার গভীর নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করে অবিরত বিজয়ী হয়ে চলেছেন।
এম হেলাল -এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান
দেশ ও সমাজে আলোর দীপশিখা জ্বেলে যাচ্ছে। (জুলাই ২০১৩) - অধ্যক্ষা হাজেরা নজরুল, সরকারের সাবেক যুগ্ম-সচিব; বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা-গ্রন্থকার ও কবি
বাংলাদেশের শিক্ষা ও সমাজ উন্নয়নে এম হেলাল’র নেতৃত্বে ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। সমাজ ও জাতি জাগরণে তার এ উদ্যোগ বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখে। (আগস্ট ২০০৯) - ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন, চেয়ারম্যান, ব্রিটিশ-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স; স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের অনারারী কনসাল জেনারেল
এম হেলাল ছাত্র-যুবকদের স্বপ্নদ্রষ্টা।
তিনি অনেক আগে থেকেই শুরু করেছেন সোনার মানুষ গড়ার মহৎ কাজ। (অক্টোবর ২০০৯) - মুজিবুর রহমান খান, ফাউন্ডার-প্রেসিডেন্ট, ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ
একটি তরুণ ছেলে লোভনীয় কোন পেশায় না গিয়ে দেশের সেবা করার জন্য নিজেকে যে উৎসর্গ করতে পারে, এম হেলালকে না দেখলে তা বিশ্বাস হত না। দেশ ও জাতি গড়ায় তার বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে সত্যি অভিভূত হতে হয়। (জুন ২০০২) - অধ্যাপক কাজী ফারুকী, ফাউন্ডার-প্রিন্সিপাল, ঢাকা কমার্স কলেজ
এম হেলাল অত্যন্ত প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব। তিনি একাই দেশ ও জাতির উন্নয়নে এমন সব গঠনমূলক কাজ করে যাচ্ছেন, যা একটি দেশের সরকারের করা উচিত। তাঁর এ সকল কর্মযজ্ঞ দেখে মনে হয়-এ যেন দেশ উন্নয়ন ও জাতি জাগরণের এক ছায়া সরকার। (ফেব্রুয়ারি ২০১০) - প্রফেসর মোস্তাফা কামাল, ঢাকা ইউনিভার্সিটির সিনেট মেম্বার; ঢাকা পাবলিক কলেজের ফাউন্ডার প্রিন্সিপাল
হেলাল সাহেব বয়সে খুব বেশি বড় না হলেও তার মনের প্রসারতা ও চিন্তার গভীরতা ব্যাপক। দেশপ্রেম ও সমাজ চেতনায় তিনি ব্যতিক্রমী। তার কর্মকা-ই প্রমাণ করে যে, তিনি অত্যন্ত ভেবে-চিন্তে দেশ উন্নয়নের সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় এগোচ্ছেন। (এপ্রিল ২০০৪) - দিলারা হাফিজ, সাবেক অধ্যক্ষ, ইডেন মহিলা কলেজ
ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল এমন ব্যক্তিত্ব -মানবতার সেবা ও পরের উপকারই যাঁর জীবনের লক্ষ্য। আল্লাহ তাঁকে ভালো রাখুক, সুস্থ-সবল রাখুক। (এপ্রিল ২০১২) - মোহাম্মদ সফিকউল্লাহ, মানবতাবাদী লেখক এবং পরিচালক, এনএসআই
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার এম হেলাল সমাজ ও জাতির উন্নয়নে অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করেছেন; সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেই আজ ক্যাম্পাস’র এ অবস্থান, সাফল্যের পাল্লা এত ভারি। এম হেলাল’র এই নিষ্ঠা আমাদের সকলের জন্য অনুকরণীয়। (এপ্রিল ২০১২) - ম্যাজিস্ট্রেট রোকন উদ-দৌলা, ভেজাল বিরোধী আন্দোলনের পথিকৃৎ
টগবগে তরুণ এম হেলাল একাউন্টিংয়ের মতো কঠিন বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন, সরকারি চাকরি করলে আজ বড় পদে থাকতেন। সেই সহজ ও গতানুগতিক পথে না গিয়ে অনিশ্চিত ও কঠিন পথে পা বাড়িয়েছেন এবং অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলছেন। জাতীয় উন্নয়নে ক্যাম্পাস’র ব্যানারে তার ডায়নামিক কর্মকান্ড, মিশন ও অগ্রগতি দেখে অবাক হই, ঈর্ষান্বিত হই। (এপ্রিল ২০১২) - শামছুল আমিন, যুগ্ম পরিচালক, এনএসআই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ক্লাসমেট এম হেলাল। তার ছাত্রজীবনের কার্যক্রম দেখে তখনই মনে হতো, ভবিষ্যতে সে একটা কিছু হবে। সত্যি সে তা করে দেখিয়েছে। ন্যায়ভিত্তিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ার আন্দোলনের পরিকল্পনা ১৯৮০ সালে ছাত্রজীবনেই তার মাথায় কীভাবে এল, সেটি এখনও আমাদের কাছে বিস্ময়ের। (এপ্রিল ২০১২) - মোঃ সাইফুল ইসলাম এফসিএ প্রেসিডেন্ট, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টস"
বিনামূল্যের কথা বলা সহজ, কিন্তু কাজ করে দেখানো কঠিন। অথচ এম হেলাল’র নেতৃত্বে ক্যাম্পাস তা করে দেখাচ্ছেন দীর্ঘদিন থেকে। (জুলাই ২০১৩) - কবি ও গ্রন্থকার গোলাম শফিউদ্দিন পরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশন
একজন জর্জ ওয়াশিংটন আমেরিকা গড়েছেন, একজন নিউটন বিজ্ঞানের জগতে করেছেন অনবদ্য আবিষ্কার; একজন হেলাল গড়ে তুলেছেন ক্যাম্পাস, জাতির কল্যাণে স্থাপন করলেন ক্যাম্পাস নামক আলোকবর্তিকা। (নভেম্বর ২০১২) - দেলোয়ার হোসাইন, সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল বাংলা ক্লাব
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার এম হেলাল একজন কর্মপাগল মানুষ, নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মানুষ। ছাত্র-তরুণদের চিন্তার উন্নয়নে, সমাজকল্যাণে এম হেলালের এমন পাগলামিই এখন বাংলাদেশের জন্য দরকার। (মার্চ ২০১৩) - মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া, ইংরেজি ভাষার গবেষক
ক্যাম্পাস’র মহাসচিব এম হেলাল বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশে দক্ষ ও যোগ্য মানুষ তৈরি করছেন। জাতি গঠনমূলক এসব কার্যক্রমে তাঁর অবদান অপরিসীম। তাঁর মত কিছু লোক এরূপ কর্মযজ্ঞে নিয়োজিত থাকলে এ দেশের দ্রুত উন্নয়ন হবে। (ফেব্রুয়ারী ২০১০) - মোঃ সাইদ-উর-রহমান, সিলভা মেথডের কান্ট্রি ডিরেক্টর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্র জীবনেই এম হেলালকে দেখে, তার কার্যক্রম লক্ষ্য করে আশান্বিত হয়েছিলাম যে- তিনি ভবিষ্যতে জীবনে উল্লেখযোগ্য কিছু করবেন। আমাদের সেই আশাবাদ সত্যে পরিণত হয়েছে। তার নেতৃত্বে পরিচালিত ক্যাম্পাস’র কার্যক্রমগুলো দেশ ও জাতির উন্নয়ন ও প্রাগ্রসর অভিযাত্রায় অভূতপূর্র্ব ভূমিকা রাখছে। (ডিসেম্বর ২০১৭) - কাজী ছানাউল হক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আইসিবি
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. হেলাল দেশকে অনেক দিয়েছেন, দেশ ও সমাজের জন্য অনেক কিছু করেছেন। তিনি যুব সমাজের প্রেরণা। তাঁকে দেখে আমরা উজ্জ্বীবিত হই। ড. হেলালের মতো প্রত্যেকে নিজ দায়িত্বটুকু পালন করলেই দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। (ডিসেম্বর ২০১৭) - মোঃ আনোয়ারুজ্জামান, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, রিহ্যাব
ড. এম হেলাল তাঁর কর্মের আদর্শ দিয়ে দেশের মানুষের মন-মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাচ্ছেন। তিনি অর্থবিত্তের পেছনে না ছুটে সমাজকে এগিয়ে নেয়ার কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছেন। তিনি যা বিশ্বাস করেন, তা করেই ছাড়েন। এজন্য তাঁর উদ্যোগগুলো সাফল্যের সুষমায় সিক্ত। (ডিসেম্বর ২০১৭) - প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ আব্দুল্লাহ, ভাইস-চ্যান্সেলর, নর্দান ইউনিভার্সিটি
ক্যাম্পাস’র প্রাণপুরুষ ড. এম হেলালের নেতৃত্বে ক্যাম্পাস’র ডায়নামিক কর্মসূচি দেশ ও জাতির উন্নয়নে যে ভূমিকা রাখছেÑ তা অন্য উদ্যোক্তাদেরকেও উৎসাহিত করবে; সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নে সুদূর প্রভাব ফেলবে, জাতিকে আলোকিত করে তুলবে। (মে ২০১৮) - বেনজীর আহমেদ, প্রেসিডেন্ট, বায়রা
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক ড. এম হেলাল একজন দৃঢ়চেতা মানুষ। তাঁর লেখা কলাম ও বইসমূহের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। তাঁর লেখনীতে দেশপ্রেম, সমাজ সচেতনতা ও গভীর অন্তর্দৃষ্টি লক্ষ্যনীয়। (মে ২০১৮) - ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া, ফাউন্ডার, ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া একাডেমী
একজন প্রকৃত স্বার্থপর (স্বার্থ + পর = পরের স্বার্থ দেখা) ড. এম হেলাল, নিজ জীবন তিনি ব্যয় করেছেন জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনের কাজে; দেশের যুব সমাজকে আধুনিক বিশ্বের উপযোগী করে গড়ে তোলার কাজে। ড. হেলালের মতো কিছু মানুষ এভাবে ভেবেছেন বলেই আদি থেকে আজ পর্যন্ত এত সমৃদ্ধ হয়েছে পৃথিবী। (জুলাই ২০১৮) - লায়ন এম কে বাশার, ফাউন্ডার, ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সৎ-যোগ্য-দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার কারিগর হচ্ছেন ড. হেলাল ও তাঁর প্রতিষ্ঠান ক্যাম্পাস। (আগস্ট ২০১৮) - মোঃ আলী নূর, অতিঃ সচিব, বাংলাদেশ সরকার
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. হেলাল একজন স্বপ্নচারী মানুষ। তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত ক্যাম্পাস’র ডায়নামিক কর্মসূচি দেখে আমি মুগ্ধ, বিস্মিত, অভিভূত। (নভেম্বর ২০১৮) - প্রীতি চক্রবর্ত্তী, চেয়ারম্যান, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ
আমার সুযোগ্য ছাত্র হেলাল আলোকিত দেশ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা। মানুষ চাইলে পারে না, এমন কিছুই যে নেই -সেটিই তিনি প্রমাণ করেছেন এবং ছাত্র-যুবকদের মনে সেই বীজ বপন করে চলেছেন। এটি সম্ভব হয়েছে হেলালের ৩টি গুণের কারণে -প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তি, গভীর মনোযোগ এবং দৃঢ় সংকল্প। (অক্টোবর ২০১৮) - প্রফেসর ড. আবুল হাশেম, চেয়ারম্যান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. এম হেলাল একজন উদারপ্রাণ মহৎ হৃদয়ের মানুষ। তার নেতৃত্বে পরিচালিত ক্যাম্পাস কার্যক্রম বিশেষত ছাত্র-যুব সমাজের জন্য বহুমুখী ট্রেনিং তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে অত্যন্ত সময়োপোগী পদক্ষেপ। (ডিসেম্বর ২০১৮) - ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা
ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. হেলাল একজন কাজপাগল ব্যস্ত মানুষ। এই প্রতিষ্ঠানের বহুমুখী কর্মযজ্ঞ নিয়ে তিনি সুদীর্ঘ ৩৭ বছর নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। দেশ ও জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতিতে এবং শিক্ষা ও যুব উন্নয়নে তার অবদান অপরিসীম। জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ নির্মাণে ড. হেলাল এর ব্যতিক্রমী ও প্রশংসনীয় অবদান দেশ ও জাতির ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। (এপ্রিল ২০১৯) - এডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
মানুষের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তোলা এবং হতাশ মনে আশার দীপ জ্বালানোর ব্যাপারে তাঁর দৃঢ়তা খুবই প্রশংসনীয়। ‘না’ বলে কোন শব্দ তাঁর অভিধানে নেই। সকল অসম্ভবকে সম্ভব করার মাঝেই যেন তাঁর সার্থকতা। আমার নিজের বা কলিগদের ভেতরের লেখকসত্তা আবিষ্কার, তাও হেলাল স্যারেরই কৃতিত্ব। বিস্তারিত পড়তে-> - উম্মে সালমা রনি, সহকারী পরিচালক (প্রশাসন), ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র